সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

একক্লিকে আপনার কম্পিউটার বন্ধ করুন

আসসালামুআলাইকুম
কেমন আছেন আপনারা সবাই।
অনেকতো বাংলায় পোস্ট দিলাম আজকে একটু ইংরেজিতে একটু টুকটাক দিলাম। ডোন্ট মাইন্ড।

পোস্টটি দেখে এই লাইটি দেখুন : "সর্টকার্টটি টাস্কবারের একেবারে প্রথমে  এনে windows key+1" চাপুন।দেখুন ম্যাজিক

আর সমস্যা হলে কমেন্ট অথবা ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করতে পারেন  এইখানে

If you’re shutting down your computer using the Start menu, you’re doing too much work! Create a shortcut to make your computing life a little easier. This is even more useful in Windows 8, where the Shutdown option is hidden behind several menus. Follow this guide to create a shutdown shortcut in any version of Windows.

Method 1 of 2: Windows XP/Vista/7

  1. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 1 Version 3.jpg
    1
    Right-click on your desktop. Hover the cursor over "New" and click "Shortcut" on the next menu that appears.
  2. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 2 Version 3.jpg
    2
    Enter the shutdown command. Copy and paste the following into the text field: shutdown.exe -s
    • To create a restart shortcut, replace -s with -r (shutdown.exe -r).
  3. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 3 Version 3.jpg
    3
    Adjust the shutdown timer. Without changing any settings, the shutdown shortcut will shut down the computer after 30 seconds. To change the timer, add -t XXX to the end of the command. XXX represents the number of seconds delay you want prior to shutdown. For example: shutdown -s -t 45 will create a shortcut that shuts down after 45 seconds.
    • To add a "goodbye" message, type -c "your message" (including the quotation marks) at the end.
  4. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 4 Version 3.jpg
    4
    Type a name for the shortcut. Click "Finish" when done.
  5. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 5 Version 3.jpg
  6. Change the icon. If you’d rather have a custom icon instead of the default Program icon that Windows assigns, right-click the shortcut and choose "Properties". In the Shortcut tab, click the Change Icon button. Choose an appropriate icon and then press OK to confirm. 
  7. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 6 Version 3.jpg
    Double-click the shortcut to initiate shutdown. You'll see a window counting down and your message will be shown. Once the timer runs out, all your programs will start to close and Windows will shut down.

Method 2 of 2: Windows 8

  1. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 7 Version 3.jpg
    Open Desktop Mode. You can access the Desktop by clicking on the Desktop tile on the Start screen or by pressing the Windows key + D. This will open the desktop, where you will see several icons.
  2. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 8 Version 2.jpg
    Right-click on the Desktop. Select New, and then choose Shortcut from the submenu. This will open the Create Shortcut window.
  3. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 9 Version 2.jpg
    Enter the shutdown command. In the field labeled “Type the location of the item”, enter shutdown /s This will create a shortcut that will shut down the computer after a 30-second default timer.
    • If you want to adjust the timer, add the /t XXX command to the end of the line. XXX represents the number of seconds delay you want prior to shutdown. For example: shutdown /s /t 45 will create a shortcut that shuts down after 45 seconds.
    • Setting the timer to 0 will shut down the computer immediately after the shortcut is run.
  4. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 10 Version 2.jpg
    4
    Rename your shortcut. By default the shortcut will be named “shutdown”. You can change the name to whatever you’d like in the next window.
  5. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 11 Version 2.jpg
    Change the icon. Windows will use the default Program icon for your new shortcut. You can change this by right-clicking on it and selecting Properties. In the Shortcut tab, select Change Icon… This will open a list of available icons. Find one that better matches your shutdown shortcut.
  6. Make a Shutdown Shortcut in Windows Step 12 Version 2.jpg
    Pin it to your Start screen. Once the shortcut is complete, you can add it to your Start screen by right-clicking the shortcut and select Pin to Start. This will create a tile on your Start screen that you can click to shut down your computer.

C-DRIVE এর জায়গা বাড়িয়ে নিন উইন্ডোজ সেটআপ ছাড়া ।

আসসালামুআলাইকুম
সকলে কেমন আছেন ।  নিশ্চয়ই ভাল!

না না ভাল নেই আপনি ? ভাল না থাকলেও সমস্যা নেই।কারন আপনাদের জন্য আজকে একটি চরম টিউন নিয়ে আসছি।
তাহলে চলুন শুরু করা যাক । অনেকের দেখা যায় c-drive একেবারে মনে হয় ডাস্টবিনের মতো অবস্থা কারন কোন জায়াগা নাই। আর জায়গা থাকলও  অনেক ভালো সফটওয়্যার চালাতে পারছেননা কারন বার বার পিসি জিম ধরে রিস্টার্ট নেয়। রিসাইকেল বিন খালি করেও কোন লাভ হচ্ছে না । তাদের জন্য আমার এই ছোট্ট টিউন । আজ আমি আপনাদেরকে দেখাবে কিভাবে সেটআপ ছায়া কোন সমস্যা ছাডাই সি ড্রাইবের জায়গা বাডান আপনার ইচ্ছামত ।


আমি যে পার্টিশন সফট এর কথা বলছি তা হল এই যে আপনি এই সফট ব্যবহার করে আপনার C ড্রাইভ এর জায়গা এবং কি আপনার যে কোন ড্রাইভ এর পার্টিশন স্পেস বাড়াতে বা কমাতে পারবেন ।

আপনার যত টুকু প্রয়োজন অতটুকু বাড়িয়ে নিতে পারেন ।
নিচের স্ক্রীন সটটি দেখুন ।





সফটওয়্যার টি এখান থেকে  ডাউনলোড  করুন।

তাহলে চলুন কাজে নেমে পড়ি

১) সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন এবং ইন্সটল দিন ।

২) এরপর ওপেন করুন এবং যে ড্রাইভ টির জায়গা কমাতে চান সেই ড্রাইভ টি সিলেক্ট করুন এবং move/resize e ক্লিক করুন


৩ )এরপর বাম দিক হতে যতটুকু আপনার প্রয়োজন তততুকু কমিয়ে নিন এবং ok তে ক্লিক করুন


৪) এইভাবে একটি UNLOCATED একটি ডিস্ক তৈরি হবে । সেটিতে আর কিছু করবেন না।


৫) এরপর UNLOCATED ডিস্ক এর উপরের ডিস্ক টি তে চলে যান এবং আবার move/resize এ ক্লিক করুন দেখবেন যে সেখানে অতিরিক্ত কিছু স্পেস ক্রিয়েট হয়েছে । সেটিকে মাউস এর লেফট বাটন ধরে ডান দিকে চাপিয়ে দিন।

৬) একই প্রসেস করে C ড্রাইভ পর্যন্ত যান এবং শেষ হবে Appy এ ক্লিক করে ওকে করুন ব্যাস কাজ শুরু হয়ে যাবে ।

প্রসেস শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন ।

বিশেষ দ্রষ্টব্য  ঃ ১ এই প্রসেস চলাকালিন সময় খেয়াল রাখবেন যেন কোন প্রোগ্রাম রান করা না থাকে   তাহলে পার্টিশন এর কাজ টি স্লো হয়ে যাবে 
 
২ এই কাজটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত CANCEL করবেন না অন্নথায় অনেক ফাইল ই CORRUPTED  হয়ে যাবে তাই সাবধান । দয়া করে প্রসেস চলাকালীন সময় CANCEL করবেন না । 
আর যদি মনে হয় ভিডিও টিউটরিয়াল হলে ভাল হত তাহলে নিম্নের ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন। 


 আমার  সংরক্ষিত একটি ভিডিও টিউটরিয়াল   ডাউনলোড করুন

 আমার এই টিউনটি যদি আপনাদের ভাল লেগে থাকে তাহলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না

বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

Windows 7 installation এর পূর্ণাঙ্গ গাইড। এখন আপনিও পারবেন Windows সেটআপ করতে।

বিসিমিল্লাহীর রহমানির রাহীম
আজকাল দেখা যায় যে, নিম্ম মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে সমাজের প্রায় সকল স্তরের লোকেরাই কমবেশী ল্যাপটপ/কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন। সাধারণত কিছু দিন পর পরই এসকল ল্যাপটপ/কম্পিউটারে বহুল ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে উইন্ডোজ সেটআপ/ইনিষ্টল দিতে হয়।
তবে বলতে হবে যে, এখন অনেকেই আছেন যারা উইন্ডোজ ৭ সেটআপ দিতে পারেন। কিন্তু যারা এখনো পারেন না তাদের জন্যই আমি এই বইটি লিখেছি।
সাধারণত উইন্ডোজ সেটআপ দেওয়া তেমন কোন কঠিন কাজ না। কিন্তু এখনোও অনেকেই আছেন, যারা পিসিতে/ল্যাপটপে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারেন না। যার ফলে কিছু দিন পর পরই সার্ভিসিং সেন্টারে ধর্ণা দিতে হয়। ঢাকাতে আমার জানামতে বর্তমানে প্রতি পিসি/ল্যাপটপকে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে হলেই সর্বনিম্ম বিল ৫০০/- টাকা। অথচ এই কাজটি আপনি ঘরে বসেই ৩০/৪০ টাকার একটি ডিভিডি ডিক্স ব্যবহার করে মাত্র এক থেকে দেড় ঘন্টার মধ্যেই করে নিতে পারেন!
যারা এখনও উইন্ডোজ 7 সেটআপ দিতে পারেন না তাদের জন্য আশা করিছি নিচের বইটি দারুন উপকারে আসতে পারে।
Windows 7 installation সম্পর্কিত ‌এই বইটির নাম হল…… উইন্ডোজ 7 সেটআপের চিত্রসহ বিস্তারিত নিয়মাবলী
এটি একটি বাংলা ইবুক। এতে প্রচুর পরিমাণে স্ক্রীন শর্ট দেওয়া আছে যার ফলে Windows 7 installation বা সেটআপ করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে ইনশআল্লাহ। বইটির ওজন মাত্র 400 কেবির মত :)
ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন….
win7 setup_techtonesbd.com
http://uppit.com/v1f5saon8l0t/windows7_Setup_Instruction_techtonesbd.com.zip

বইটি পিডিএফ আকারে আছে। তাই আপনার কম্পিউটারে অবশ্যই পিডিএফ রিডার থাকতে হবে। যদি না থাকে তাহলে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

৩৫তম বিসিএস এর গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য জেনে নিন এখান থেকে

৩৫তম বিসিএস এর ২৫ পৃষ্ঠার এক বিজ্ঞপ্তি আজ ২৩/০৯/২০১৪ তারিখ মঙ্গলবার কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। বিভিন্ন ক্যাডারে লোক নিয়োগের জন্য এক হাজার ৮০৩ টি শূন্য পদের বিপরীতে এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন(পিএসসি)।
প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে সাধারণ ক্যাডারে ৪৫৫ জন, প্রফেশনাল/টেকনিক্যাল ক্যাডারে ৪৮৪, সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে ৮২৯ জন, বিশেষায়িত শিক্ষা ক্যাডারে ৩৫জন নিয়োগ করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

৩৫তম বিসিএস’র এর বিজ্ঞপ্তিটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

আবেদন ফরম পুরণ ও ফি জমাদান এর সময়সীমাঃ আবেদন ফরম পুরণ শুরু হবে ৩০ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টা থেকে, শেষ হবে ৩০ অক্টোবর।
আবেদন ফিঃ সংশোধনী বিধিমালা মোতাবেক প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ১০০ থেকে বাড়িয়ে ২০০ নম্বর এবং প্রাথমিক আবেদন ৫০০ থেকে বাড়িয়ে ৭০০ টাকা করা হয়েছে। তবে প্রতিবন্ধি ও সুবিধাবঞ্চিত তথা অনগ্রসর অধিবাসীদের জন্য ২৫০ টাকা থেকে কমিয়ে আবেদনপত্রের মূল্য ১০০ টাকা করা হয়েছে।
পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখঃ ৩৫ তম বিসিএস-এর প্রিলিমিনারি টেস্ট ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসের দ্বিতীয়ার্ধে অনুষ্ঠিত হতে পারে। প্রার্থীদেরকে ২০০(দুইশত) নম্বরের একটি লিখিত প্রিলিমিনারি টেস্টে অংশগ্রহণ করতে হবে।
পরীক্ষার নতুন পদ্ধতিঃ এবার পরীক্ষার পূর্ণ সময় দেয়া হবে ২(দুই) ঘণ্টা। এই পরীক্ষায় মোট ২০০(দুইশত) টি প্রশ্ন থাকবে। প্রার্থী প্রতিটি শুদ্ধ উত্তরের জন্য ১(এক) নম্বর পাবেন, তবে ভুল উত্তর দিলে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.৫০ নম্বর কাটা হবে। প্রিলিমিনারি টেস্টের উত্তরপত্র গোপনীয় দলিল হিসেবে গণ্য হবে। তাই প্রিলিমিনারি টেস্টের উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণ বা পুনঃপরীক্ষণের আবেদন গ্রহণ করা হবে না।

আমি জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ, উইকিলিকসে আপনাকে প্রয়োজন

সারা পৃথিবীজুড়ে চলছে গরিবের উপর ধনীদের অত্যাচার,উন্নত বিশ্বগুলো চালাচ্ছে উন্নয়ানশীল দেশগলোর উপর বঞ্চনার স্টিম রোলার।প্লেটের ভাত যারা কেড়ে নিচ্ছে,যারা সন্ত্রাসী ধমনের নাম করে মেরে যাচ্ছে বেসামরিক মানুষ,যারা কেড়ে নিচ্ছে শিশুর ভবিষ্যত তারা আর যাই হোক কারো বন্ধু হতেই পারেনা।
বাংলাদেশের মত উন্নয়ানশীল রাষ্ট্রগুলোর কোন ক্ষমতা নেই এই সকল অবিচারের প্রতিবাদ করার,নেই তাদের হুশিয়ারী করার মত পথ,নেই তাদের কোনভাবে আটকানোর রাস্তা।

পৃথিবীর বহুদেশ আর হারিয়েছে নিজেদের অস্তিত,নেই মানচিত্রে তাদের নিজস্ব ভুমির আয়তন,নেই এটা আমার দেশ বলার মত ভুমি। যেখানে মাথার উপরে আকাশ হয় তাদের চাদ,যেখানে মৃত পশুর পচাঅংশ হয় শিশুদের আহার,যেকানে কোন মাকে উজ্জত ডাকতে বেচে নিতে হয় ছালার বস্তা।
নিরীহ মানুষের উপর অত্যাচার হচ্ছে দেখে নিজেকে যিনি ঠিক রাখতে পারলেন না,যিনি বসে গেলেন একাই বানাতে লেগে গেলেন এক নতুন কোডিং ট্যাগ,এক নতুন বোমা,এক নতুন স্বপ্ন,একটি নতুন আকাশ,একটি নতুন প্রহর।

জানেন তো সেই বোমার নাম কি ? জানেন তো সেই বোমা কার হাতেই তৈরী শুরু হয়েছে ?

না জানলে জেনে নিন সেই লড়াকু মানুষটির নাম- জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

তার তৈরী বোমার নাম- উইকিলিকস
বোমাটির কাজ - চাপা পড়া সত্য বের করে আনা
সেই কোডিং ট্যাগটি হচ্ছে -
আপনি কোন দিন পারবেন না নিরীহ মানুষের হাসি পিরিয়ে দিতে,পারবেন না যা তারা হারিয়েছে তা পুনরায় এনে দিতে,পারবেন না নবীনদের জন্য সুন্দরকরে পৃথিবী সাজাতে, আসলে অত্যাচারীরা আপনাকে দিবে না সেই সুযোগ।
চারদিক হতেই গরিব দেশগুলোকে ঘিরে রাখা হয়েছে, একটা কথা মনে রাখবেন চোরে চোরে মাসতুতো ভাই, যতই চিন কিংবা জার্মানী আমেরিকা কে বলুক না কেন যে,তোমরা অমুক দেশকে আক্রমন করলে আমরা তোমাদের চাড়বো না,আসল কথা হচ্ছে বিশ্ব যুদ্ধ লাগলে ক্ষমাতাশীল দেশগুলোই একত্র হয়ে পৃথিবীর বাকি দেশগুলো ভাগ করে দখল করে নিবে।

এক কথায় আমেরিকানদের থেকে আপনার আমার বাঁচার কোন রাস্তা নেই, সব স্থানেই তাদের হস্তক্ষেপ আছেই, আপনি আপনার দেশে একটা তেলের খনি পেলে তার ভাগ ও তাদের দিতে হবে, না হয় অল্প দামে তাদের কাছে বিক্রি করতে হবে,অপারগতা জানালে আপনার দেশে ইন্টারন্যাশনাল সন্ত্রাসী আছে বলে ড্রোন কিংবা বিমান হামলা চালিয়ে নীরিহ মানুষ হত্যা করবে।

আপনার কাছে কোন অস্ত্র আছে?যা দিয়ে ন্যাটো কিংবা আমেরিকান বাহিনীর সাথে লড়বেন ? পারবেন কি নিজের শেষ সম্বল বাচাতে ? পারবেন কি নিজের দেশের খনিজ সম্পদগুলো নিজেদের বলে দাবি করতে ?
কোথ্থেকে পারবেন আপনি তো বড় কোন পারমানবিক পরীক্ষাও চালাতে পারেবন না,তাহলেই আপনার নাষে বানিজ্য বন্ধ।
আমাদের মত উন্নয়ানশীল দেশুগুলো আজ থেকে ৫০ বছর পর যে অস্ত্র ব্যবহার করবে আমেরিকা তা আরো ১০ বছর আগ থেকেই ব্যবহার করছে। আজ থেকে ২০ বছর পরে ব্যবহার করার জন্য আমেরিকান রা পারমানবিক বোমা কিংবা উন্নত বিমান কিংবা রোবাট তৈরী করে প্যাকেট করে রেখে দিয়েছে।
আমাদের কোন পথ নেই ? কোন উপায় নেই ? কেউ কি নেই নিরীহ মানুষের পাশে ? কে বলেছে কেউ নেই আছে একজন,যার হাত ধরেই দিন দিন বড় হচ্ছে উইকিলিকস এর আয়তন।

পৃথিবী জুড়ে কোটি কোটি নিপিড়িত মানুষ,লাখ লাখ সেচ্চাসেবী,হাজার হাজার সাইবার অপরাধী আজ নিজেকে উজাড় করে দিয়েছে অসহায় মানুষের জন্য। তারা নানা ভাবে বড় করে তুলেছে উইকিলিকসকে,তারা বিশাল থেকে বিশালতর করছে উইকিলিকসের তথ্য ভান্ডার। হয়ত শুনে থাকবেন আমেরিকান নেী বাহিনীর একটি অফিসার(মেয়ে) উইকিলিকসের হয়ে কাজ করে তা সামনে গটে যাওয়া সবই রেকর্ড সহ দিয়েছে উইকিলিকসকে । তার জীবন বিপন্ন হবে তা ভাবে নি,কারন সে দেখেছে কিভাবে আমেরিকানরা উন্নয়ানশীল দেশ,মুসলমান দের প্রতি অন্যায় অবিচার করেছে।
আমেরিকান রা যেমন সবচেয়ে নিকৃষ্ঠ শুকর খেতে আনন্দ পায় ঠিক তেমনি তারা জগন্যতম কাজ করেও আনন্দ পায়।
আমেরিকানরা যেখানেই মুসলমানদের সুভাস পায় সেখানেই রটিয়ে দেয় মাদকের উন্মাদনা, ছড়িয়ে দেয় নিজের লালিত সন্ত্রাসী আর যাদের উচ্ছেদ করতে গিয়ে নতুন নতুন কৌশলে কোন না কোন রাস্ট্র দখল করে নিচ্ছে।
ইরাকে কত সাধারন মানুষ হত্যা করেছে তার সঠিক হিসেব কারো জানা নেই, শুধুমাত্র খনিজ সম্পদের লোভেই এতটা জগন্যতম কাজ।
তাই আসুন নিজেরা একা যে অস্ত্র তৈরী করতে পারছি না, সবাই মিলে চলুন না সেই বোমাটি দিনে দিনে বড় করে তুলি, আরো বোমারু জোগাড় করি।

নিচের ভিডিও দেখুন:

একনজরে উইকিলিকস:-

  • WikiLeaks
  • Commercial? - No, ইহা ননপ্রফিট
  • Type of site: Document archive & disclosure
  • Created by: Julian Assange
  • Launched: 4 October 2006
  • Current status: Active
  • উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক : জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জে
  • জুলিয়ান পল অ্যাসাঞ্জ
  • জন্ম: ৩ জুলাই ১৯৭১
  • তিনি একজন অস্ট্রেলিয়ান কম্পিউটার প্রোগ্রামার।
  • তিনি রাজনৈতিক / ইন্টারনেট কর্মী, প্রকাশক, এবং সাংবাদিক.

পুরস্কার :


  • ইকোনোমিষ্ট ফ্রিডম অবএক্সপ্রেশন এওয়ার্ড (২০০৮)
  • এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ইউকেমিডিয়া পুরস্কার (২০০৯)
  • স্যাম এডাম্স পুরস্কার (২০১০)
  • লি মনডে,বছরের সেরা শৌখিন ব্যক্তি পুরস্কার(২০১০)
  • সিডনি শান্তি ফাউন্ডেশন স্বর্ণ পদক (২০১১)
  • মার্থা গেলহর্নপুরস্কার সাংবাদিকতা জন্য (২০১১)
  • অসামরিক জন্য ভিক্টোরিয়ান কাউন্সিল (২০১১) এর ভোল্টেয়ার পুরস্কার
  • সাংবাদিকতা থেকে বিশিষ্ট অবদান (২০১১) জন্য ওয়ালকিসপুরস্কার

পরিপূর্ণ স্বচ্ছতার পক্ষে লড়াকু সাইবার-যোদ্ধা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে শেষ করে দিতেই আমেরিকান রা লেগেছে তার পিছে, ছাড়ছে না কোনমতে,তাইতো আজ থেকে ২ বছর আগে তার বিরুদ্ধে আনা হয় কয়েকটি অভিযোগ,যেমন:যৌন অসদাচরণ
আমি বুক হাত দিয়ে বলতে পারি এটি মিথ্যা,বোনোয়াট।

দুই সাবেক ভক্ত তরুণীর দায়ের করা মামলায় সুইডিশ প্রসিকিউটর অফিস ২০১০ সালের নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ইউরোপীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। অ্যাসাঞ্জ তখন লন্ডনে, ব্রিটিশ পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। অ্যাসাঞ্জ লুকিয়ে থাকতে বেশ পারঙ্গম। শেষে ইন্টারপোলের ‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়ান্টেড লিস্টে’ প্রচার করা হয় তাঁর নাম: আন্তর্জাতিক হুলিয়া। অ্যাসাঞ্জ তখনো পলাতক। কারণ, তাঁর বিশ্বাস, যৌন অসদাচরণের অভিযোগ আসলে অজুহাত। সুইডিশ কর্তৃপক্ষ তাঁকে পেতে চায় আমেরিকার হাতে তুলে দিতে। কারণ, আমেরিকানদের কাছে তিনি তত দিনে হয়ে উঠেছেন বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক ব্যক্তি। ইরাক ও আফগানিস্তানের যুদ্ধে মার্কিন সেনাদের বর্বরতার প্রত্যক্ষ বিবরণ-সংবলিত যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পাঠানো ‘ফিল্ড রিপোর্ট’ আর সারা বিশ্বের মার্কিন দূতাবাস ও কূটনৈতিক মিশনগুলোর গোপন তারবার্তা—সব মিলিয়ে প্রায় পাঁচ লাখ গোপন নথিপত্র—উইকিলিকসের মাধ্যমে ইন্টারনেটে ফাঁস করে দিয়ে অ্যাসাঞ্জ পরিণত হয়েছেন আমেরিকার এক নম্বর শত্রুতে। তাই, তাঁর ধারণা, আমেরিকা সুইডেনকে দিয়ে তাঁকে পাকড়াও করে নিয়ে যাবে; মার্কিন গুপ্তচরবৃত্তি-সংক্রান্ত আইনের আওতায় বিচার করবে, যার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।
এক কথায় এখন একমাত্র আন্দোলন,করেই নয় আমেরিকানদের উপর চাপ সৃষ্টি করা চাড়া আমাদের এই হিরোকে বাচানো সম্ভব নয়।
২০১০ সালের ৬ ডিসেম্বর অ্যাসাঞ্জ তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে লন্ডনের এক থানায় যান পুলিশের প্রশ্নের জবাব দিতে। কিন্তু পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে এক ওয়েস্টমিনস্টার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে। অ্যাসাঞ্জের আইনজীবীরা তাঁর জামিনের আবেদন করেন, কিন্তু ম্যাজিস্ট্রেট নামঞ্জুর করেন। তার পরের ১০ দিন অ্যাসাঞ্জকে কাটাতে হয় দাগি কয়েদির পোশাক পরে লন্ডনের ওয়ান্ডসওয়ার্থ কারাগারে। ১৭ ডিসেম্বর তাঁকে এমন শর্তে জামিন দেওয়া হয়, তিনি লন্ডনের আশপাশেই থাকবেন, প্রতিদিন নিকটস্থ থানায় সশরীরে গিয়ে খাতায় সই করে আসবেন। তাঁর পায়ের গোড়ালিতে সব সময় বাঁধা থাকবে একটা ইলেকট্রনিক ট্যাগ। সেই থেকে আজ প্রায় ১৮ মাস জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ এক অদ্ভুত গৃহবন্দী, যাঁর বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়নি।
অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে একযোগে তৎপর হয়ে উঠেছে ব্রিটেন, সুইডেন ও আমেরিকা। এমনকি তাঁর স্বদেশ অস্ট্রেলিয়ার সরকারও ওই তিনটি দেশের সরকারের সঙ্গে যোগ দিয়েছে।
আমেরিকান রা যেমন ছাড়ে নি, সাদ্দাম হোসেন,গাদ্দাপি কে ,ঠিক যানি না এই মহান মানুষটিকেও ছাড়বে কিনা।

fig: এভাবে আমেরিকান রা মানুষ মেরে টিভিতে প্রকাশ করতো আত্বঘাতি বোমা/রাস্তায় পুতে রাখা বোমায় মারা গেছেন বলতেন

কিভাবে অ্যাসাঞ্জ ও উইকিলিকস এই পরিচিত মুখ হয়েছেন ?


আফগানিস্তানে আফগান যুদ্ধের সূচি,আফগানিস্তানে যুদ্ধের পূর্বে প্রচার না হওয়া ৭৬,৯০০ নথির একটি সংকলন প্রকাশ করে
অক্টোবর ২০১০সালে-প্রায় ৪০০,০০০ নথির একটি প্যাকেজ সমন্বয়ে ইরাক যুদ্ধের একটি পরিপূর্ণ খসড়া প্রকাশ করে।
এপ্রিল ২০১১সালে, আফগানিস্তানের৭৭৯ টি গোপন সম্পর্কিত,গুয়াতানামো শিবিরে আটক বন্দীদের ফাইল প্রকাশ করে হইচই এন দেয় এই অ্যাসাঞ্জ।
তারপর থেকেই এক এক আরো কিছু দেশের গোপন নথি প্রকাশ করে উইকিলিকস তাইতো পুথিবীর সকল প্রভাবশালী দেশগুলো আজ উইকিলিকস কে শেষ করতে লেগেছে।
What’s the difference between Facebook’s Mark Zuckerberg, and Wikileaks’ Julian Assange? This image says it all:

আরো জনাতে চোখ রাখুন:





অল্প পরিমান লেখা প্রথম আলোর একটি নিউজ থেকে নেয়া হেয়ছে, ইউকিপিডিয়া এবং উইকিলিকস থেকে তথ্য কালেকশন করা হয়েছে,সকল ছবি গুগল থেকে।
আসুন এবার হিরোর বন্ধু হই
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের হয়ে বার্তাটি ছড়িয়ে দিতে পেরে আমি আনন্দিত.................

রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

জেনে নিন সেরা ১০ টি ইন্টারনেট ব্রাউজার এর নাম এবং আরো বিস্তারিত !

কেমন আছেন আপনারা সবাই। আশা করি ভালই আছেন। আমি আপনাদের দুয়াইয়া ভাল আছি। । ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য আমরা অনেক প্রকার ব্রাউজার ব্যবহার করে ।পৃথিবীতে প্রাই ৪০ টির ও বেশি ইন্টারনেট ব্রাউজার আছে ... আমি আপনাদের কাছে সেরা ১০ টি ইন্টারনেট ব্রাউজার এবং ডাউন
লোড লঙ্ক শেয়ার করছি...।


বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

গুগল ও ইয়াহুকে ভারত সরকারের না!

ভারতে সরকারি পর্যায়ে কাজের ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ হতে পারে গুগল ও ইয়াহু এর ইমেইল সেবা। সরকারী তথ্য, বিশেষ করে উচ্চ পর্যায়ের স্পর্শকাতর তথ্যের সুরক্ষা প্রদানের জন্যই এমনটা করা হতে পারে বলে জানিয়েছে ভারতীয় অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো।
নিউজ পোর্টালগুলোর তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসেই ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি দপ্তর উক্ত প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভায় পেশ করতে পারে।
সরকারি যোগাযোগ বিশেষত প্রতিরক্ষা বাহিনীর সুরক্ষার জন্য জিমেইল ও ইয়াহু মেইল নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে ভাবছে ভারত সরকার। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আলাদা মেল সার্ভার রয়েছে।

উইন্ডোজ এর সবগুল বার্সনের ইতিকথা জেনে নিন ।

 

বিসমিল্লাহির রাহমানিররাহিম


WINDOWS VERSION এর ইতিহাস ।

 

  • WINDOWS 1.0 ------>16 Bit Os (1985)
  • WINDOWS 2.0 ------>16 Bit Os
  • WINDOWS 3.0 ------>16 Bit Os (1990)
  • WINDOWS 3.1 ------>16 Bit Os (1992)
  • WINDOWS NT 3.1 ------>32 Bit Os (1993)
  • WINDOWS 95
  • WINDOWS 98
  • WINDOWS ME
  • WINDOWS NT 4
  • WINDOWS 2000 ( WINDOWS NT 5 নামেও পরিচিত )
  • WINDOWS XP (WINDOWS NT 5.1 নামেও পরিচিত )
  • WINDOWS XP PROFESSIONAL -----> 64 Bit Support করে ।
  • WINDOWS SERVER 2003
  • WINDOWS VISTA (WINDOWS NT 6.0)
  • WINDOWS 7 (WINDOWS NT 6.1)
  • WINDOWS 7 ULTIMATE
  • WINDOWS 7 HOME PREMIUM
  • WINDOWS 7 HOME BASIC
  • WINDOWS 7 PROFESSIONAL
  • WINDOWS 7 STARTER
  • WINDOWS 7 ENTERPRISE
  • WINDOWS SERVER 2012
  • WINDOWS 8 (WINDOWS NT 6.2)
  • WINDOWS 8
  • WINDOWS 8 Pro
  • WINDOWS 8 ENTERPRISE
  • WINDOWS 8 RT  (TABLETS এর জন্য )
.........../--)
........./ .../
......./ ....(__ ____
¦¦.... ..... .((_ i___)
¦¦.... ..... .((_ i___)
¦¦.... ..... .((_ i___)
¦¦---.___((_ i__)

রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ত্রুটিপূর্ণ চার্জিং কর্ড বদলে দিবে এইচপি

সম্প্রতি শীর্ষস্থানীয় ল্যাপটপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হিউলেট প্যাকার্ড (এইচপি) বিনা খরচে তাদের ত্রুটিপূর্ণ চার্জিং কর্ড পাল্টে দেওয়ার পদক্ষেপ গ্রহন করেছে।

উল্লেখ্য ২০১০ থেকে জুন ২০১২-এর মধ্যে বিক্রি হওয়া বিভিন্ন মডেলের ল্যাপটপের সঙ্গে ত্রুটিপূর্ণএই চার্জিং কর্ডগুলো সরবরাহ করেছিল এইচপি।

শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

এক্সপি’র পরে এবার বন্ধ হচ্ছে উইন্ডোজ ৭ এর সকল কার্যক্রম!

দীর্ঘ ১৩ বছর সফল যাত্রার পর গত ৮এপ্রিল বন্ধ করে দেয়া হয়, উইন্ডোজ এক্সপি’র সকল সেবা। এক্সপি বন্ধের পর যখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে উইন্ডোজ ৭, ঠিক তখনই এই সংস্করণটিও বন্ধ করে দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে মাইক্রোসফট।

সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে, বর্তমানের জনপ্রিয় কম্পিউটার অপারেটিম সিস্টেম উইন্ডোজ ৭ এর সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষনা দেয় নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট। মূলত উইন্ডোজের পরবর্তী ভার্সনগুলো জনপ্রিয় করতে এরকম উদ্যোগ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

5G নেটওয়ার্ক নিয়ে কাজ করছে নোকিয়া ও স্যামসাং!


প্রথমবারের মত পরিক্ষামূলকভাবে ৫জি নেটওয়ার্ক তৈরী কার্যক্রম শুরু করেছে ফিনল্যান্ড ভিত্তিক বিশ্বের অন্যতম মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ‘নোকিয়া’।
পরীক্ষামূলকভাবে প্রাথমিক পর্যায়ে ফিনল্যান্ডেই সর্ব প্রথম তৈরী করা হবে ফিফথ জেনারেশন নেটওয়ার্কটি। নেটওয়ার্কটি তৈরীতে এপিআই বিনিয়োগকারী সংস্থা তো বটেই এমনকি প্রতিদ্বন্দ্বী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গুলোকেও নেটওয়ার্কটি ব্যবহারের সুবিধা দেওয়া হবে।
প্রযুক্তিগত দিক থেকে ৫জি নেটওয়ার্ককে আরো বেশী ক্ষমতাশীল করার জন্য নোকিয়ার সাথে চুক্তি ভিত্তিক ভাবে কাজ করবে জাপানের বৃহৎ ওয়্যারলেস ও টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান এনটিটি ডকোমো সহ দক্ষিন কোরিয়ার অন্যতম প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্যামসাং।
ধারনা করা হচ্ছে বর্তমানে চলমান এলটিই বা ফোর জি নেটওয়ার্ক এর তুলনায় কমপক্ষে ১০০০ গুন বেশী শক্তিশালী নেটওয়ার্ক হবে এটি। শক্তি সঞ্চয়ের ক্ষেত্রে বলা হয়, শতকরা ৯০ শতাংশ বিদ্যুত সাশ্রয় করতে সক্ষমত হবে ৫জি নেটওয়ার্ক।
প্রযুক্তি গবেষকদের ধারনা, আগামী ২০২০ সালের মধ্যেই বিশ্ব বাজারে বাণিজ্যিক ভাবে সেবাটির ব্যবহার করা সম্ভব হবে। আর নেটওয়ার্ক দুনিয়ায় ৫জি এর আগমণ তথ্য ও প্রযুক্তি খাতকে আরো শক্তশালী ও উন্নত করবে, তা বলার আর অপেক্ষা রাখে না।

সেপ্টেম্বরেই বাজারে আসছে উইন্ডোজ ৯!

গত মাসেও নিশ্চিত করে বলা যায়নি মাইক্রোসফট নির্মিত কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম ‘উইন্ডোজ’-এর পরবর্তী সংস্করণ কবে নাগাদ বাজারে মুক্তি পাচ্ছে। 
টেক-টিউনস.কম-এ ইতিপূর্বে জানানো হয় আগামী ২০১৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে আসতে পারে বাজারে আসছে উইন্ডোজ ৯
এদিকে আগামী সেপ্টেম্বর মাসেই দারূন সব ফিচার নিয়ে প্রযু্ক্তি বাজারে উইন্ডোজ ৯ মুক্তি পাচ্ছে বলেই নিশ্চিত করে ব্রিটিশ-আমেরিকান প্রযুক্তি বিষয়ক সাইট ম্যাশএবল।

বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

এসেছে বছরের সর্বাধিক ব্যয়বহুল অনলাইন গেইম ‘ডেসটিনি’

আজ থেকে ৭০০ বছর পর পৃথিবীর ভবিষ্যত কেমন হবে তা আমাদের সকলেরই অজানা। তবে এমনই পটভূমিকে কেন্দ্র করে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ‘বানজি’ সম্প্রতি তৈরি করেছে বছরের সেরা ব্যয়বহুল অনলাইন গেইম ‘ডেসটিনি‘।
এ বিষয়ে ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ‘গেইমটি তৈরিতে ৫০ কোটি ডলার খরচ হয়েছে নির্মাতাদের। মূলত, গেইমটিতে ৭০০ বছর পর ভবিষ্যতের পৃথিবীতে মানবজাতির অস্তিত্ব রক্ষায় গেইমারকে পৃথিবী, মঙ্গল, শুক্র ও চাঁদের বুকে এলিয়েনদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।’

যে কারনে উইন্ডোজে হার্ড ডিস্কের ধারণ ক্ষমতা কম দেখায়


আপনি যদি একটি 500 GB ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন হার্ড ড্রাইভ কিনে থাকেন তবে আপনার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালিত কম্পিউটারে এটি সংযুক্ত করার পর 440 GB থেকে 465 GB এর মত ব্যবহার করার মত স্পেস (user available space) দেখতে পারবেন। এখন, আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে, ‘আমিতো কিনলাম 500 GB, তাহলে মাত্র 4xx GB দেখাচ্ছে কেন?
আবার, অনেকে এটি জানেন যে 500 GB বা 1 TB এর হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ কেনার পর ব্যবহারের সময় কিছুটা কম জায়গা পাওয়া যাব, কিন্তু তাদের মধ্যে অনেকেই এর নির্দিষ্ট কারন জানেন না। যাই হোক, আজক আমার এই লেখাটি পড়ার পর ইনশাআল্লাহ্‌ যাদের এখনো এই বিষয়টি জানা ছিলনা বা যারা কনফিউশনে ছিল তাদের সবারই উপকার হবে।

আসলে অনেক গুলো কারনে উইন্ডোজ হার্ড ডিস্কের ব্যবহারযোগ্য বা সমগ্র স্পেসের পরিমান কম প্রদর্শন করে থাকে। চলুন, দেখা যাক ‘কেন’!

কেন আপনার হার্ড ডিস্ক সঠিক পরিমানের চাইতে কম স্পেস দেখায়ঃ

আপনি যদি কখনো হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ, ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ এবং অন্যান্য ডিভাইসের স্টোরেজ লক্ষ্য করে থাকেন তবে নিশ্চয়ই দেখেছেন যে প্রতিটি ক্ষেত্রেই এই কম্পোনেন্ট গুলো মূল স্পেসের চাইতে কম স্পেস প্রদর্শন করে থাকে। এর একটি প্রধান কারন হচ্ছে, এই স্টোরেজ হার্ডওয়্যার গুলো নির্মানকারী প্রতিষ্ঠান এগুলো তৈরীর সময় এই ডিভাইসগুলোর স্পেস পরিমাপের জন্য যে একক ব্যবহার করে থাকে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম সেই একক ব্যবহার করেনা। এছাড়াও, উইন্ডোজ ফাইল সিস্টেম (হিডেন), বুট ডাটা – ইত্যাদির জন্যেও এই সমস্যা হয়ে থাকে।
হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ নির্মানকারী প্রতিষ্ঠান সমূহের হিসেব অনুযায়ী, 1 KB = 1000 bytes, 1 MB = 1000 KB এবং 1 GB = 1000 MB । তাহলে, এই হিসেব অনুযায়ী একটি হার্ডডিস্কের বক্সে যদি লেখা থাকে এটি 500 GB ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন তবে নির্মানকারী প্রতিষ্ঠান সমূহের হিসেব অনুযায়ী কোন ভুল আসলে নেই। কেননা, তাদের হিসেব অনুযায়ী হার্ড ডিস্ক ড্রাইভটিতে 500 x 1000 x 1000 x 1000 = 500,000,000,000 bytes পরিমান জায়গা থাকে যা কিনা সঠিক 500 GB এর প্রমান দেয়।
কিন্তু, RAM নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ আবার এই ১০০০ এর ইউনিট ব্যবহার না করে ১০২৪ এর গ্রুপ ব্যবহার করে। তাই, RAM এর ক্ষেত্রে 1 KB = 1024 bytes, 1 MB = 1024 KB এবং 1 GB = 1024 MB হয়ে থাকে। আর এই হিসেব অনুযায়ী যদি আমরা 500 GB স্পেসকে ভাঙ্গিয়ে দেখি, তবে দেখতে পাইঃ
500,000,000,000/(1024x1024x1024) = 465.66 GB
মনে রাখার বিষয় হচ্ছে, হার্ডওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার এবং উইন্ডোজ – দু’পক্ষই ‘GB’ একক ব্যবহার করে থাকলেও ম্যানুফ্যাকচারার প্রতিষ্ঠান মূলত ব্যবহার করছে ‘gigabytes’ একক যেখানে উইন্ডোজ টেকনিক্যালি ব্যবহার করছে ‘gibibytes’ একক! আর 1000 এর গ্রুপকে যা নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানরা ব্যবহার করছে তাকে giga এবং 1024 এর গ্রুপকে gibi দিয়েই প্রকাশ করা হয়ে থাকে। তাহলে, বুঝতেই পারছেন – উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম আপনার কিনে আনা হার্ড ডিস্ক ড্রাইভটির স্পেস পরিমাপের সময় যেহেতু নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানের মত gigabytes একক ব্যবহার না করে gibibytes একক ব্যবহার করছে এবং এর ফলে আপনার কিনে আনা 500 GB হার্ড ডিস্ক ড্রাইভটি উইন্ডোজের হিসেবে হয়ে যাচ্ছে 465 GB এর কাছাকাছি।

এই বিভ্রান্তি দূর করার আসলে দু’টি উপায় আছেঃ

এক, নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানরা তাদের হিসেবের পাশাপাশি তাদের প্রোডাক্টের বাক্সে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের হিসেবটাও তুলে ধরতে পারে। এবং, এই হিসেবে একটি 1 TB হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের বক্সে উইন্ডোজের হিসব অনুযায়ী 931 GB লেখা থাকবে।
দুই, উইন্ডোজ তাদের UI আপডেট করে এই এককের সমস্যা দূর করে নিতে পারে। যেমন, OS X ইতিমধ্যেই তাদের এই একক সমস্যার সমাধান করে ফেলেছে তাই 500 GB এর হার্ড ডিস্ক 500 GB স্পেসই প্রদর্শন করবে।

অন্যান্য কারনঃ

আপনি যদি খুব ভালো করে লক্ষ্য করেন তবে আপনার হার্ড ডিস্কের ফ্রি স্পেসের হিসেবে কিছু গন্ডোগোল দেখতে পারবেন। ধরুন, আপনি যদি আপনার c ড্রাইভে প্রোপার্টিস চেক করেন তবে দেখবেন একটি পাই চার্টের সাহায্যে আপনার ব্যবহারকৃত জায়গা দেখাবে। নিচের ছবিটি দেখুন, ২৭৯ ইউসড স্পেস প্রদর্শন করছে।

কিন্তু, আপনি যদি C ড্রাইভে ঢুকে আপনার ড্রাইভের ভেতরে থাকা সবগুলো ফাইল সিলেক্ট করে (হিডেন ফাইল সহ) প্রোপার্টিস চেক করেন তবে আপনাকে যে ‘ইউসড স্পেস’ দেখাবে তা C ড্রাইভের আগের পাই চার্টের হিসেবের সাথে মিলবেনা। নিচের ছবিটি দেখুন, আমার ক্ষেত্রে 272 GB ইউসড স্পেস থাকলেও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম দেখাচ্ছে আমি ব্যবহার করেছি 279 GB এর মত স্পেস! তাহলে প্রশ্ন, এই ৭ গিগাবাইট কোথায় গেল?

প্রশ্নটির উত্তর হচ্ছে, এমন অনেক ফাইল থেকে থাকে যা উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার নির্ধারন করতে পারেনা। উইন্ডোজের এই ফাইলগুলোকে ‘shadow stroage’ বা ‘storage copies’ বলা হয়ে থাকে যা উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারের মাধ্যমে দেখা যায়না।
আপনি যদি এই শ্যাডো ফাইলগুলো দ্বারা ব্যবহারিত সঠিক স্পেস দেখতে চান তবে তবে আপনাকে একটি কমান্ড ব্যবহার করতে হবে শুধু মাত্র। এজন্য আপনাকে কমান্ড প্রম্পট (cmd) অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে রান করাতে হবে। আপনি সার্ছ মেন্যুতে গিয়ে cmd খুঁজে মাউসের রাইট ক্লিকের সাহায্যে সহজেই এটি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে রান করাতে পারেন। নিচের ছবিটি সহায়ক হতে পারে।

এখন, কমান্ড প্রম্পট খুলে গেলে নিচের কমান্ড লিখে এন্টার চাপ দিন।
vssadmin list shadowstorage
নিচের ছবিটি দেখুন, আমি কমান্ডটি লিখে এন্টার দেয়ার পর আমাকে দেখাচ্ছে যে উইন্ডোজের এই শ্যাডো ফাইলগুলো প্রায় 9 GB এর মত জায়গা দখল করে নিয়ে বসে আছে।

অন্যান্য পার্টিশনের জন্যঃ

অনেক ল্যাপটপ এবং ডেস্কটপ কম্পিউটারে আলাদা পার্টিশন করা থাকে। আপনার যদি মনে হয় যে কেন এগুলোর হার্ড ডিস্কে জায়গা যা হবার ছিল তার চেয়ে কম দেখাচ্ছে তবে এর কারন ‘রিকোভারী পার্টিশন’ও হতে পারে। কেননা, হার্ডি ডিস্ক ড্রাইভে যতগুলো পার্টিশন করা হবে ততগুলোই ‘রিকোভারী পার্টিশন’ (প্রত্যেকটি পার্টিশনের জন্য একটি করে) থাকবে।
পার্টিশন চেক করার জন্য আপনি Disk Management application ব্যবহার করতে পারেন যা উইন্ডোজের মাঝে দেয়াই থাকে। এর জন্য স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে সার্চ মেন্যু থেকে ‘partitions’ ব্যবহার করুন এবং Create and format hard disk partitions শর্টকাটটি খুলুন।

নিচের ছবিতে দেখুন, আপনাকে আপনার হার্ডডিস্ক সম্পর্কে সকল প্রকার তথ্য দেখাচ্ছে।

শেষকথাঃ

এই কারণগুলোই মূলত হার্ড ডিস্কের স্পেস কমিয়ে থাকে এবং আমরা অ্যাডভারটাইজড স্পেস পাইনা। যাই হোক, আজ এই পর্যন্তই। আগামীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব ইনশাআল্লাহ্‌। ভালো থাকুন, প্রিয় টেকের সাথেই থাকুন।

দুনিয়ার প্রথম ওয়েবসাইট, কেমন ছিল জানেন কি?

স্যার টিম বার্নাস লী লন্ডনে জন্ম নেওয়া একজন পদার্থবিধ। তিনি চিন্তা করেছিলেন এমন একটি হাইপারলিঙ্কের কথা যার দ্বারা পৃথিবীর সবাই যুক্ত থাকবে। সেই মহৎ ব্যাক্তির অসাধারন আবিষ্কারই মানুষকে উন্নতির চরম পর্যায়ে নিয়ে গেছে।

info.cern.ch হল বিশ্বের প্রথম ডোমেইন/ওয়েব সার্ভার।




বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ইউটিউব মাতাচ্ছে ইন্টারনেট ফ্লাশমব!!

গতকাল বিকালে রাজধানীর ধানমন্ডি লেকের রবীন্দ্র সরোবরে মনোমুগ্ধকরএক ফ্লাশমবের আয়োজন করে বিক্রয়ডট কম। দেশের সবচেয়ে বড় মার্কেট প্লেসের স্বীকৃতি পাওয়া উপলক্ষেই অনলইন মার্কেট প্লেসটির এ আয়োজন।
দেশীয় সংস্কৃতিতে নতুন করে যুক্ত হওয়া ফ্লাশমব মানেই তারুণ্যের উচ্ছ্বাস-আনন্দে উদ্বেল সময়। ছুটির দিনের বিকালটা তাই জমে উঠেছিল। হঠাৎ শুরু হওয়া ফ্লাশমবটি



সুপ্রিয় টেকবিডি এর বন্ধুগণ।
‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ’
  • কেমন আছেন সবাই,আসা করি ভাল…সবাই ভাল থাকুন এই কামনা করে আজকের টিউন। আমরা সবাই তো Auto CAD সমর্পকে মোটা-মোটি জানি।ভালো কিছু শেখা যাবে আশাকরি এই বই থেকে।বইটিতে ইংজেরিতে সুন্দর ভাবে Auto CAD এর বিভিন্ন কাজের নিয়ম-কানুন উপস্থাপন করা হয়েছে।
  • আপনি যখন Auto CAD এর কাজ করবেন তখন কাজের মাঝে যদি কোন সম্যসা হয় তখন এই বইটি আপনাকে সহযোগিতা করবে।কেউ মিস করবেন না ।আপনাদের কাজে লাগবে যদি আপনার না লাগে, তাহলে আপনার ভাইকে বিষয় টি জানান।আসলে সবাই বই পরে শিখে কিন্ত এই বইটি একবার দখেন।

রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু টিপস এন্ড ট্রিক্সস



আপনার পাওয়ার বাটন কি নষ্ট হয়ে গিয়েছে অথবা আপনি কি অধৈর্য্য হয়ে পড়েছে রিসাইকেল বিনের নাম পরিবর্তন করতে না পেরে। অথবা এও হতে পারে পিসিতে কাজের চাপে এক গাদা উইন্ডো আপনাকে জালিয়ে যাচ্ছে। আপনি যদি এমন অসুবিধার সম্মুখীন হোন তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতেই আছেন। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য কয়েকটি পুরাতন ও কার্যকরী টিপস এই লেখায় সকলের সামনে উপস্থাপন করব।

বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

আসছে মটোরোলার ‘মটো জি’ সিরিজের পরবর্তী হ্যান্ডসেট

Motorola+Moto+G+review-tech tuens


সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান মটোরোলা তাদের মটো জি সিরিজের পরবর্তী হ্যান্ডসেট ‘মটো জি২’ শীঘ্রই বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে।

৫ ইঞ্চি ডিসপ্লের হ্যান্ডসেটটিতে ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা, এক গিগাবাইট র‍্যাম, ৮ গিগাবাইট ইন্টারনাল মেমরি এছাড়া অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে থাকছে কিককেট ৪.৪.৪ ভার্সন।

Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.