
পরীক্ষামূলকভাবে প্রাথমিক
পর্যায়ে ফিনল্যান্ডেই সর্ব প্রথম তৈরী করা হবে ফিফথ জেনারেশন নেটওয়ার্কটি।
নেটওয়ার্কটি তৈরীতে এপিআই বিনিয়োগকারী সংস্থা তো বটেই এমনকি প্রতিদ্বন্দ্বী
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গুলোকেও নেটওয়ার্কটি ব্যবহারের সুবিধা দেওয়া হবে।
প্রযুক্তিগত দিক থেকে ৫জি নেটওয়ার্ককে আরো
বেশী ক্ষমতাশীল করার জন্য নোকিয়ার সাথে চুক্তি ভিত্তিক ভাবে কাজ করবে
জাপানের বৃহৎ ওয়্যারলেস ও টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান এনটিটি ডকোমো সহ দক্ষিন কোরিয়ার অন্যতম প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্যামসাং।
ধারনা করা হচ্ছে বর্তমানে চলমান এলটিই বা ফোর জি নেটওয়ার্ক এর তুলনায় কমপক্ষে ১০০০ গুন বেশী শক্তিশালী নেটওয়ার্ক হবে এটি। শক্তি সঞ্চয়ের ক্ষেত্রে বলা হয়, শতকরা ৯০ শতাংশ বিদ্যুত সাশ্রয় করতে সক্ষমত হবে ৫জি নেটওয়ার্ক।
প্রযুক্তি গবেষকদের ধারনা, আগামী ২০২০
সালের মধ্যেই বিশ্ব বাজারে বাণিজ্যিক ভাবে সেবাটির ব্যবহার করা সম্ভব হবে।
আর নেটওয়ার্ক দুনিয়ায় ৫জি এর আগমণ তথ্য ও প্রযুক্তি খাতকে আরো শক্তশালী ও
উন্নত করবে, তা বলার আর অপেক্ষা রাখে না।
5G নেটওয়ার্ক ! আদো কি আমাদের দেশে ৫জি possible. But we hope so one day!
উত্তরমুছুন