মঙ্গলবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৮

Agricultural University যখন স্বপ্নের নতুন ঠিকানা

Agricultural University যখন স্বপ্নের নতুন ঠিকানা

##সময় নষ্ট করে হলেও পুরোটা পড়ো।একটু হলেও কাজে দিবে।(Repeat post)
মেডিকেল, ঢাবি সব পরীক্ষাতো মোটামুটি শেষ।ইতোমধ্যে অনেকেই তারকাদের কাতারে নিজের নাম লিখাতে সক্ষম হয়েছো তাদের জন্য প্রথমেই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।আসলে এইচ.এস.সি এক্সাম শেষে সবারই মূল লক্ষ্য থাকে ইঞ্জিনিয়ারিং/মেডিকেলে ভর্তি হওয়া।কমপক্ষে ঢাবির নিচেতো আর না।এগুলোতে না হলে যেন লাইফ শেষ।সত্যিই কি তাই??????????????? এসবের বাইরেও যে সুন্দর একটা ভবিষ্যৎ আছে সেটা অনেকেরি অজানা।আসলে সত্যিকথা বলতে কি..তোমাদের স্টেজটাতে যখন ছিলাম তখন বিষয়টা আমারও অজানাই ছিলো।এর জন্য দায়ী আমাদের সমাজ ব্যবস্থা, দায়ী সুশিক্ষিত লোকের সংকট।
আমাদের গ্রামীণ সমাজে কৃষির প্রতি একটা নেগেটিভ ধারনা আছে এটা অস্বীকার করার কিছু নেই।কিন্তু সত্যিই কি শিক্ষিত সমাজও বিষয়টাকে খারাপ চোখে দেখে???উত্তরটা নিজেই মিলিয়ে নিবে,তবেই অন্তত ভালোবাসা কিছুটা বাড়বে।কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দেয়ার যোগ্যতা অর্জন করতেই অনেক হাই জি.পি.এ দরকার হয়।তারপরও কি বলবে যে কৃষিতে খারাপরা পড়ে?????আসলে এই খারাপ ধারনাটা মাথায় আসার মূল কারন আমাদের নবম-দশম শ্রেণীর কৃষি শিক্ষা বিষয়টা।ওই কৃষিটা মূলত নেয় তুলনামূলক কম মেধাবীরা।আর সেই থেকেই কৃষির প্রতি এবং তারই ধারাবাহিকতায় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি নেগেটিভ মনোভাবের শুরু।
কিন্তু ভাই, সেই কৃষি আর বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতো এক জিনিস না।আর সেটা যদি হয় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে তবেতো প্রশ্নই আসেনা।
আজ দেশের অবস্থা খুব বেশি ভালোনা।মনে করিওনা যে মেডিকেলে চান্স পেলেই তুমি সরকারি ডাক্তার হবা মাস্ট। ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে বেকার ঘুরে বেড়ানোর সংখ্যাটাও ছোট খাটো নয়।অথচ সেই অবহেলিত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েটদের একটাবার খোঁজ নিয়ে দেখোতো, তারা কে কোথায়।
হ্যা, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে ইঞ্জিনিয়ার,হিউম্যান ডাক্তার (এনিমেল পারবে) আর লয়ার হওয়া পসিবল না।যাদের প্যাশন এই তিনটার যেকোনোটা তাদের জন্য ভিন্ন কথা।এই তিনটা ছাড়া আর কি হতে পারবেনা এরা???বাকি সবকিছুর দ্বারই খোলা এদের জন্য।সকল সরকারী চাকুরীতে আবেদনের যোগ্যতার পাশাপাশি এদের জন্য রয়েছে বি.সি.এস টেকনিক্যাল ক্যাডারের বিশেষ সুবিধা।তারমানে বি.সি.এস এ একটু ভালো করলেই এদের ক্যাডার পাবার সম্ভাবনা ৮০% নিশ্চিত। যেখানে সাধারনদের বসে বসে মুড়ি খাওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় থাকেনা।এর চেয়ে বড় আর কি সুযোগ চাই????????
পাশাপাশি এদের জন্য বিদেশী স্কলারশিপ পাবার সম্ভাবনাও অন্যদের তুলনায় বেশ কয়েকগুণ বেশি।এতকিছুর পরও কি বলবে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালোরা পড়েনা???যুগ যত উন্নত হচ্ছে মানুষের চিন্তা ধারাতেও ততই পরিবর্তন আসছে।এখন মানুষ সবকিছুই বুঝতে শিখেছে।তাই সেই অবহেলাটাই দিনে দিনে ভালোবাসায় রুপান্তরিত হচ্ছে।
আর ভার্সিটি লাইফের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হচ্ছে সুন্দর + যোগ্যতা সম্পন্ন একটা জুটি খুঁজে পাওয়া। এখানে পড়তে পারলে আশাকরি সেটা অসম্ভব কিছু হবেনা। তুমি এগ্রিকালচারালে পড়ে মেডিকেলের মেয়ের সাথে রিলেশন করতেই পারো।সবার কাছে এগ্রিকালচারালের ডিমান্ড না জানা থাকলেও যারা হায়ার লেভেলে পড়াশোনা করে তাদের কাছে এটা ঠিকই স্বপ্নের আরেক নাম।
যাইহোক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ সুবিধা বর্ননা করে শেষ করা সম্ভব নয়।যার দরকার পড়বে প্রয়োজন মাফিক নেটে সার্চ দিয়ে জেনে নিবে।আর যারা এটাকে অবহেলা করে তাদের করতে দাও।তর্কে জড়ানোর দরকার নেই।শুধু মনে রাখবে স্কিল্ড পার্সন এটা নিয়ে কথা তুলবেনা।এখন ভর্তি বিষয়ে কিছু ধারনা দিতে চেষ্টা করি......
মেডিক্যাল আর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রস্তুতি সেইম কথা।তাই যারা মেডিকেলের প্রস্তুতি নেয় তাঁদের জন্য কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতির ৮০-৮৫% কমপ্লিট হয়ে যায়।শুধু আলাদাভাবে ম্যাথটা করলেই প্রস্তুতি ১০০% কমপ্লিট। তাইবলে যারা ইঞ্জিনিয়ারিং করছো তাদেরও ভয়ের কিছু নেই(আমি নিজেও ইঞ্জিনিয়ারিং ই করেছিলাম)।শুধু জি.কে এর ১০ নম্বরের জন্য আলাদাভাবে একটু জি.কে টা পড়বে।আর সেই সাথে বিগত সালের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নব্যাংক অবশ্যই পড়বে।ম্যাথ নিয়ে টেনশনের কিছু নেই।সহজ এবং মুখেমুখে করা যায় এমন সূত্র সংবলিত ম্যাথগুলোই বেশি আসে।ম্যাথ প্লাস বইটা ফলো করতে পারো।
ফিজিক্স,কেমিস্ট্রি তেও সেইম।বড় কোনো ম্যাথ দিবেনা।ক্যালকুলেটর ছাড়াই করা যায় এমন কিছুই দিবে।আর সবচেয়ে বড় কথা....সবকিছুর জন্যই প্রশ্নব্যাংক পড়বে।ওটা থেকে দারুণ কমন পড়ে।হুবুহু না কমন পেলেও টপিক সেইম থাকে প্রায় ৭০-৮০% প্রশ্নের।তাই বুঝেশুনে প্রশ্নব্যাংটা সলভ করলে আর কে ঠেকায়????
বাংলাদেশে মোট ৫ টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যাদের সবকটিই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।
১। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)/( BAU) :
ময়মনসিংহে অবস্থিত।
আবেদন যোগ্যতাঃ
** এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রাপ্ত জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল 9.০০ (৪র্থ বিষয় ছাড়া), আলাদা আলাদা জিপিএ ৩.৫০ থাকা আবশ্যক।
** এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় অবশ্যই পদার্থ, রসায়ন, জীব ও গণিত বিষয়গুলো থাকতে হবে।
** এইচএসসি পরীক্ষায় পদার্থ, রসায়ন, জীব, গণিতে ও ইংরেজী বিষয়ে প্রাপ্ত জিপিএ ন্যূনতম ৩.০০ করে থাকতে হবে।
আসন সংখ্যাঃ
► ভেটেরিনারি অনুষদ: ১৯১
► কৃষি অনুষদ: ৪০২
► পশুপালন অনুষদ: ১৯১
► কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ স.বি.:১৩৩
► কৃষি প্রকৌশল অনুষদ
(i) এগ্রিকালচার ইঞ্জিনিয়ারিং: ১০০
(ii) ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং: ৫০
► মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ: ১৩৩
মানবন্টনঃ
* পদার্থ ২৫
* রসায়ন ২৫
* জীব ২৫
* গণিত ২৫
জিপিএ গণনা ও অন্যান্য তথ্যঃ
✪ এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-কে ৮ দ্বারা এবং এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-কে ১২ দ্বারা গুণ করা হবে। অর্থাৎ, জিপিএ'র উপর ১০০ নম্বর বরাদ্দ থাকবে। মোট ২০০ (১০০+১০০) নম্বরের ভিত্তিতে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে মূল্যায়ন করা হবে।
✪ লিখিত (MCQ) পরীক্ষায় প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ নম্বর করে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য (০.২৫) নম্বর করে কর্তন করা হবে।
✪ ভর্তি পরীক্ষায় মোট নম্বরের ৩০% নম্বর পেতে হবে। অন্যথা অকৃতকার্য বলে বিবেচিত হবে।
NB:জিপিএ -৫.০০ না থাকলে এপ্লাই করার দরকার নাই।
২। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি)/(SAU).
রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত।
আবেদন যোগ্যতাঃ
** এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রাপ্ত জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ৭.৫০ (৪র্থ বিষয় ছাড়া) এবং আলাদা আলাদা জিপিএ ৩.০০ থাকা আবশ্যক।
** এইচএসসি'র পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান বিষয়ে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
** এসএসসি ও এইচএসসি উভয়ের ইংরেজী বিষয়ে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
আসন সংখ্যাঃ৬২৫+.....
► কৃষি অনুষদ- ৩৫০
► এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারী মেডিসিন অনুষদ- ১০০
► এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট- ১২০। মাৎস্য বিজ্ঞান -৫০
মানবন্টনঃ
ভর্তি পরীক্ষায় পদার্থ-২০, রসায়ন_২০, জীববিজ্ঞান-২০ ও গণিত-২০,ইংরেজি-১০ ও সা.জ্ঞান-১০। বিষয়াবলী থেকে মোট ১০০ টি MCQ প্রশ্ন থাকবে।
জিপিএ গণনা ও অন্যান্য তথ্যঃ
✎ ঠিক আগেরটার মতই।
✎ ভর্তি পরীক্ষায় ক্যালকুলেটর, মোবাইল ও ঘড়ি সহ সব ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
✎ সেকেন্ড টাইম ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ থাকছে।
৩।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরকৃবি)/(BSMRAU)
অবস্থান:-গাজীপুর
আবেদনের যোগ্যতা:-
মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (SSC) অথবা সমমানের এবং উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (HSC) বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে ৩.৫০ জিপিএসহ উভয় পরীক্ষার জিপিএর যোগফল ৭.৫০ থাকতে হবে।অবশ্যই বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ন হতে হবে।
পরীক্ষার মানবন্টন:
জীব (২০), রসায়ন (২০), পদার্থ (২০), গণিত (১৫), ইংরেজি (১৫) ও সাধারণ জ্ঞান (১০)
অন্যান্য তথ্য:
→ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে।
→কোনো নেগেটিভ মার্কিং নেই।
→পাশ মার্ক ৪০
আসন সংখ্যা --৩০০
>ভেটেরিনারী মেডিসিন -:৫০
>কৃষি -:১৫০
>ফিশারিস -:৫০
>কৃষি অর্থনীতি -:৫০
#G.P.A এর উপর মার্কস আগের মতই।
৪। সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (সিকৃবি)/ (SAU)
অবস্থান:-সিলেট
আবেদনের যোগতা:-
SSC ন্যূনতম GPA- 3.0
HSC ন্যূনতম GPA- 3.0
SSC এবং HSC ন্যূনতম GPA- 6.5
(ssc) এবং (HSC) পরীক্ষায় পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জীববিদ্যা ও গণিত ( এসএসসি'র ক্ষেত্রে সাধারণ
গণিত ) বিষয়ে প্রত্যেকটিতে আলাদাভাবে ন্যুনতম গ্রেড পয়েন্ট ৩.০ এবং ইংরেজী তে ২.০ থাকতে হবে।
আসন সংখ্যা:- মোট = ৩৭৪
>ভেটেরিনারী (৮৮)
>কৃষি (৭৭)
>কৃষি অর্থনীতি (৫৫)
>মৎস্য (৬৬)
>কৃষি প্রকৌশল (৫৫)
>বায়োটেকনোলজী (৩৩)
পরীক্ষার মানবন্টন:
পদার্থবিদ্যা ২০ নম্বর, রসায়ন ২০ নম্বর, গণিত ২০ নম্বর, উদ্ভিদবিদ্যা ১৫ নম্বর, প্রাণিবিদ্যা ১৫ নম্বর, ইংরেজী ১০ নম্বর।
অন্যান্য তথ্য:
→পরীক্ষার হলে মোবাইল-ফোন এবং কোন ধরনের ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস সঙ্গে আনা যাবে না।
→ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে
→কোনো নেগেটিভ মার্কিং নেই
→পাশ নাম্বার ৪০
#G.P.A এর উপর মার্কস আগের মতই।
৫।চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়
আবেদন যোগ্যতাঃ
** বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ৬.৫০ (৪র্থ বিষয় ব্যতীত) এবং প্রত্যেকটিতে আলাদা আলাদা জিপিএ ৩.০০ থাকা আবশ্যক।
** এসএসসি ও এইচএসসি লেভেলে পদার্থ, রসায়ন, গণিত (এসএসসির ক্ষেত্রে সাধারন গণিত) ও জীববিজ্ঞান বিষয়গুলো থাকতে হবে।
** এইচএসসি'র পদার্থ, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান ও ইংরেজী বিষয়গুলো-তে প্রাপ্ত জিপিএ ন্যূনতম ২.০০ থাকা আবশ্যক।
আসন সংখ্যা :-
► ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন:=৮৫
► বিএস.সি ইন ফুড সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি:=৭০
► বিএস.সি ইন ফিসারিজ:=৫৫
[সর্বমোট আসন সংখ্যা ২১০ টি।]
মানবন্টনঃ
* পদার্থ ২০
* রসায়ন ২০
* গণিত ২০
* জীববিজ্ঞান ৩০
* ইংরেজী ১০
#G.P.A এর উপর মার্কস আগের মতই।
যাইহোক,সময় এখন ডিসিশন নেবার। লাইফ কোনদিকে নিয়ে যাবে সেটা তোমাকেই ভাবতে হবে।পড়াশোনা না করলে তোমার দুটোতেই গোল্ডেন নাকি আরো বেশিকিছু সেসব কোনো কাজে আসবেনা।ভার্সিটি /মেডিকেল /কৃষি/ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রস্তুতি আলাদা আলাদা কিছু নয়।একটা আরেকটার পরিপূরক। যারা এগুলোকে আলাদা করে দেখে তাদের মূল উদ্দেশ্য ব্যাবসা।তবে ইঞ্জিনিয়ারিংটা লিখিত এটুকুই আলাদা।আর কোনো ফারাক নেই এদের মাঝে।তাই যে যেটাই কোচিং করে থাকোনা কেনো তাতে কোনো সমস্যা নাই।সব তোমার নিজের কাছেই।এখনও এইসবের এক্সামে লেট আছে।সময়টা কাজে লাগাও।আর একটা কথা এগ্রিকালচারালে চান্স পেতে স্পেশাল কোনো বই নেই।মূল বই পড়ো।
সুন্দর ক্যাম্পাসগুলি মুখোরিত হোক তোমাদের পদচারণায়.......
সবার সুপ্ত প্রতিভাগুলো জেগে উঠুক।আর সেইসব
প্রতিভাবানদের হাত ধরেই এগিয়ে যাবো আমরা, গড়ে তুলবো লাল সবুজের আধুনিক বাংলাদেশ.........
সেই শুভকামনায়....
MD Rasel Parvez
Veterinarian
SAU

Socializer Widget By Blogger Yard
SOCIALIZE IT →
FOLLOW US →
SHARE IT →

0 comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.