বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০১৯

Download all Images from Website best option

Download image from website is sometimes really tough. And download all images from website is more than tough. So Pls. follow this link to understand properly.

https://www.wikihow.com/Download-All-Images-on-a-Web-Page-at-Once


রবিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

10 things you should never do while charging your smartphone

1 / 11

10 things you should never do while charging your smartphone

2 / 11

Always charge your phone with its own charger

3 / 11

Avoid cheap chargers from unknown manufacturers

4 / 11

Try removing the phone's protective case while charging

5 / 11

Fast chargers are not always the best option

6 / 11

Never leave your phone charging through the night

7 / 11

Avoid using third-party battery apps

8 / 11

Try charging your smartphone's battery upto at least 80%

9 / 11

Avoid constant recharges

10 / 11

Buy power banks that promise protection against voltage surge, short circuit, over-current and over charging

11 / 11

Avoid using smartphone while it is connected to power-bank

Courtesy: https://www.gadgetsnow.com

 

 

 

 

 

 

 

 

 

শনিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৮

MECHANICAL ENGINEERGIN BOOKS MASTER COLLECTION

Please. go thorough the website

WEBSITE LINK

Pls. download this book

 PDF BOOK DOWLOAD LINK

 

MATLAB PROGRAMMING MASTER COLLECTION

Please. go thorough the website

WEBSITE LINK

Pls. download this book

PDF BOOK DOWLOAD LINK


মঙ্গলবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৮

Subject Review #Mechatronics_Engineering ( MTE)

Subject Review
#Mechatronics_Engineering ( MTE), KUET

Mechatronics, এই নাম শুনে খুব কম মানুষই আছেন যারা বিস্ময় প্রকাশ করেননা। Mechatronics কি? নাম শুনেই একটু ধারণা করা যায় এটা Mechanical আর Electronics এর সমম্বয়, বরং এটি হলো যন্ত্রের সাথে মানুষের সমম্বয়। বলা যেতে পারে Mechatronics হলো সেই এরিয়া যেখানে সায়েন্স ফিকশন বাস্তব রূপ লাভ করে।
উইকিপিডিয়া অনুসারে, Mechatronics is a multidisciplinary field of science that includes a combination of mechanical engineering, electronics, computer engineering, telecommunications engineering, systems engineering and control engineering.
বাংলাদেশে মেকাট্রনিক্স সাবজেক্টটার আগমন একেবারে নতুন হলেও বিশ্বের দরবারে সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ইঞ্জিনিয়ারিং সাব্জেক্ট হলো এই মেকাট্রনিক্স।
সরকারী ইউনিভার্সিটিগুলোর মধ্যে ২০১৩ সালে সর্বপ্রথম RUET মেকাট্রনিক্স সাবজেক্টটার (MTE) সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। এই বছর এই department KUET এ চালু করা হয়েছে।
CUET এ ২০১৫ সালে Mechatronics and Industrial Engineering (MIE) ও DU তে ২০১৬ সালে Robotics and Mechatronics Engineering (RME) ডিপার্ট্মেন্ট খোলা হয়।
এর আগে অবশ্য একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে মেকাট্রনিক্স ছিলো।
যাই হোক, এখন আসি মূল কথায়। এই মেকাট্রনিক্স আসলে কি? কিই বা এর কাজ? আর মেকাট্রনিক্সে পড়াশোনা করে ভবিষ্যতই বা কেমন হবে?
সায়েন্স ফিকশন জগতের বাস্তব এক প্রতিচ্ছবি হলো মেকাট্রনিক্স। Dark Knight এর Batmobile, Ironman এর Suit, Real Steel এর Battlebot, Star Trek এর spacecraft Enterprise-D, Robocop এর Cyborg সবই মেকাট্রনিক্সের এপ্লিকেশন। আমাদের নানা-দাদার যুগে যা কল্পনাতেও অবাস্তব ছিলো, তা আজ মেকাট্রনিক্সের ঘরের সাধারণ আসবাবপত্র।
স্বয়ংক্রিয় কিংবা মানবনিয়ন্ত্রিত সব অত্যাধুনিক যন্ত্রের ইনভেনশন, দৈনন্দিন আর ইন্ডাস্ট্রিয়াল যত মেকানিজমকে অটোমেট করে দেয়া, মেকানিকাল-ইলেক্ট্রনিক আর সফটওয়্যার সিস্টেমকে একইসাথে কন্ট্রোল করা ইত্যাদি হলো মেকাট্রনিক্সের মূল কাজ।
এই মেকাট্রনিক্স হলো মেকানিকাল, ইলেকট্রিকাল, কম্পিউটার সায়েন্স, প্রোগ্রামিং, কমিউনিকেশন আর কন্ট্রোল সিস্টেমের অসাধারণ এক কম্বিনেশন।
আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ন্যানোটেকনলজি, সাইবারনেটিক্স, রোবোটিক্স, অটোমোবাইল, অ্যারোনটিক্যাল, হাইড্রোডাইনামিক্স, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, স্মার্ট ভেহিকল সিস্টেম, টেলেকমিউনিকেশন, এভিওনিক্স, বায়োমেডিকেল সবই মেকাট্রনিক্সের অন্তর্গত, আর নাহলে রিলেটেড।
মেকাট্রনিক্সের সেক্টর এতটাই হিউজ যে, ফিউচার এই সাবজেক্টটাই লিড করবে তাতে সন্দেহ নেই।
এবার আসি কি পড়তে হবে মেকাট্রনিক্সে।
ফার্স্ট ইয়ারেই Mechatronic system, Electrical circuit, Computer fundamental and Programming আর Mechanical এর বেসিক কোর্স পেয়ে যাবে তোমরা।
এরপর আস্তে আস্তে পাবে Engineering Mechanics, Manufacturing Process, Electronics, AutoCad, Sensor, Signal Communication, Digital Systems, Electromechanical Systems, Microcontroller and Interfacing, Machine Dynamics, Hydraulic and Pneumatic Control, Material Mechanics, Automation, Digital Signal Processing and Machine Vision, Machine Learning Algorithm, Aerodynamics and Avionics, Advanced Vehicle Technology, Micro-Nano Technology, Embedded Systems, Robotics, Computer Integrated Manufacturing, Artificial Intelligence, Human-Robot Interaction, Biomedical, Multimedia Systems, Rapid Prototyping, Programmable Logic Controller এর মত ইন্টারেস্টিং আর ইমার্জিং সব ফিল্ড নিয়ে কোর্স।
তোমার পুরো পড়ালেখাটাই থাকবে analysis, implementation আর experiment এ পরিপূর্ণ। পুরোই সায়েন্টিস্ট আর ইনভেনটরের মতো ফিলিংস!
মেকাট্রনিক্সের জব সেক্টর নিয়ে বলতে গেলে খুব বেশী ত্যানা পেচানোর প্রয়োজন নেই। এক জরিপে দেখা গেছে অ্যামেরিকার একজন মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারের বার্ষিক গড় বেতন ৮৩ হাজার ডলার। আর মেকাট্রনিক্সের কাজ একইসাথে ইইই, মেকানিক্যাল আর সিএসসি নির্ভর হওয়ায় বেতন আরও বেশি হবার সম্ভাবনাও অনেক। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারদের ভূমিকা হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
(১) মাইক্রো কন্ট্রোলিং বেসড বেশকিছু কোম্পানি আছে যেখানে মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার দরকার।
(২) যে সকল ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে অটোমেটিক কন্ট্রোলের ব্যাপার আছে।
(৩) আর ইলেক্ট্রিকাল, মেকানিকাল, সিএসসি রিলেটেড ফিল্ড তো আছেই।
All the existing fields of engineering represents what we are except Mechatronics is the only field of engineering which represents what we will be
ইতোমধ্যে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশনে ৫৬টি শূন্য পদে প্রার্থী নিয়োগের জন্য মেকাট্রনিক্স বিভাগের নাম এসেছে, যদিও এখনো পর্যন্ত (২০১৭) কোনো মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার পাব্লিক ভার্সিটিগুলো থেকে বের হয়নি!
এছাড়া বাহিরের দেশের ভার্সিটিগুলোতে মেকাট্রনিক্স নিয়ে অনেক কাজ হওয়ায় উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে মেকাট্রনিক্স তোমার সামনে খুলে দিবে বিশাল এক দরজা। USA, UK, Australia, Canada সহ আরও বেশ কিছু উন্নত দেশের ৫৯টির মত ভার্সিটিতে মেকাট্রনিক্সের জন্য পোস্টগ্র্যাজুয়েশন অফার করছে।
তাছাড়া, মেকাট্রনিক্স থেকে অসংখ্য ফিল্ডে চাইলেই শিফট করা যায়। তুমি চাইলেই Cybernetics, Artificial Intelligence, Quantum Computing ইত্যাদি সাব্জেক্ট নিয়ে হায়ার এব্রোড স্টাডির জন্য যেতে পারবে মেকাট্রনিক্স থেকে।
এবার কুয়েটে মেকাট্রনিক্সের ফ্যাসিলিটি নিয়ে কিছু কথা বলি। কুয়েটের মেকাট্রনিক্স বাংলাদেশের পিওর মেকাট্রনিক্স। এখানে তুমি পাবে কুয়েটের মোস্ট ট্যালেন্টেড কিছু শিক্ষকদের ছত্রছায়া। তাঁদের তত্ত্বাবধায়নে ডিপার্টমেন্টে প্রচুর পরিমাণ কাজ হয়। অসাধারণ একটা সিলেবাসও তৈরী করে দিয়েছেন তাঁরা।
এছাড়া ডিপার্ট্মেন্টে আছে আন্তর্জাতিক মানের Control System ল্যাব , Artificial Intelligence ল্যাব। অতি শীঘ্রই আরও ল্যাব হয়ে যাচ্ছে যেগুলো তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক স্যারের আগ্রহে কমপ্লিট হতে চলেছে।
ভবিষ্যতের খুলনাতে নিউ জেনারেশনের এই সাব্জেক্ট নিয়ে যারা পড়তে চাও, নিঃসন্দেহে একটা আন্তর্জাতিক মানের প্লাটফর্ম পেতে চলেছো যা তোমার ক্রিয়েটিভিটি কাজে লাগাতে ভালোভাবেই সাহায্য করবে আশা করি।
মেকাট্রনিক্স নিয়ে অনেকেরই একটি ভুল ধারণা আছে, এটি বোধহয় রোবোটিক্সের আরেকটি নাম। যা একেবারেই ভুল। মেকাট্রনিক্সের বিশাল রাজত্বের সামান্য একটি অংশ হলো রোবোটিক্স। বরং মেকাট্রনিক্সে ফিল্ডের কোনো অভাব নেই। তাই সপ্ন যদি হয় মানুষকে টেকনলজি ফ্রেন্ডলি করার তাহলে- ওয়েলকাম টু দ্যা ওয়ার্ল্ড অফ মেকাট্রনিক্স!

ভাইয়া কোথায় ভর্তি হলে ভালো হয়?

- ভাইয়া আমার তো কুয়েট, *য়েট, *বি, *স্ট ইত্যাদি ইত্যাদি সব জায়গায় হইছে। কোথায় ভর্তি হলে ভালো হয়?
ভর্তি মৌসুমের এই সময়ে অন্যতম হট টপিক এটি। যদিও লাইফ তোমার নিজের, সিদ্ধান্ত তোমারই নেয়া উচিত, তবুও এই বিষয়ে কিছু বলা যাক।
.
.
ভার্সিটিতে ভর্তিচ্ছু স্টুডেন্ট মূলত দুই প্রকার।
১) যারা সাব্জেক্ট কে আগে প্রায়োরিটি দেয়
২) যারা ভার্সিটির কোয়ালিটিকে আগে প্রায়োরিটি দেয়
.
.
প্রথম শ্রেণির যারা এরাও আবার দুই প্রকার।
.
.
১) যারা ছোট থেকেই কোন নির্দিস্ট সাব্জেক্টের উপর প্যাশোনেট ( ৯০% ক্ষেত্রে এটা সি.এস.ই )। এদের ক্ষেত্রে যেটা হয় তারা টার্গেট করে ভার্সিটি যেটাই হোক আমাকে পড়তে হলে সি.এস.ই/ ট্রিপল-ই পড়তে হবে। যেখানেই এই সাব্জেক্ট পাবো সেখানেই ভর্তি হবো। এটা একদিক থেকে ভালো, কারন প্যাশন থাকলে ভার্সিটি কোনো ফ্যাক্ট না। সো যারা এই ক্যাটাগরির তাদের ক্ষেত্রে আমি মনে করি যেখানে নিজের প্যাশনের সাব্জেক্ট পাবা সেখানেই ভর্তি হয়ে যাও।
.
.
২) যাদের কোনো সাবজেক্ট সম্পর্কে কোনো ধারনাই নেই। মানুষ বলছে অমুক সাব্জেক্ট ভালো, অমুক সাব্জেক্ট এর দাম নাই তাই অমুকটা বাদ দিয়ে তমুকটা পড়া উচিত। আমার মতে ভার্সিতি লাইফে চরম ডিপ্রেশনে থাকে এই ক্যাটাগরির মানুষরা। ধরো অমুক তোমাকে বলল - "আরে ব্যাটা সি দ.এস.ই ছাড়া ইঞ্জিনিয়ারিং পইড়ে লাভ আছে নাকি, মেকা বাদ দে, সি.এস.ই ল"। অমুকের পরামর্শে নিলা সি.এস.ই , কিন্তু তুমি প্রোগ্রামিং একদম বুঝোনা বাট মেকানিক্সে কলেজ লাইফে খুব ভালো ছিলা। আলটিমেটলি কিন্তু ডাবল লস করলা ভুল সময়ে ভুল সাব্জেক্ট চুজ করে। আঁকতে ভালোবাসো, কল্পনা করতে ভালোবাসো কিন্তু লোকের কথায় আর্কিটেকচার না নিয়ে নিলা মেকানিক্যাল, ৪ বছর কষ্ট তোমারই হবে ভাই। সো নিজের শক্তির জায়গা বুঝে সাব্জেক্ট চুজ করো, সেই সাব্জেক্ট যেখানে পাবা সেখানে ভর্তি হও।
.
.
এবার আসি দ্বিতীয় শ্রেনির কথায়। এদের নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে প্যাশন নেই আবার কোন বিষয় পড়তে অনীহাও নেই। তোমরা জোর দাও ভার্সিটির কোয়ালিটি, নিজ শহর থেকে ভার্সিটির দু্রত্ব, আবাসন ও ভার্সিটির সামগ্রিক ফ্যাসিলিটিজ-এ যাতে ৪ বছর মোটামুটি স্বাচ্ছন্দ্যে থেকে গ্রাজুয়েশন শেষ করতে পারো। নির্দিস্ট কোন বিষয়ে প্যাশন না থাকলে এমন কোথাও যেয়োনা যেখানে বর্ষায় সাপের ভয়ে ক্লাস বন্ধ থাকে বা শহর থেকে যেখানে যেতে অনন্তকাল লাগে কিংবা ধূলাবালির সাগরে গোসল করা লাগে ..
.
.
আর ভাইয়া ভার্সিটি লাইফ শুরুর আগেই অমুক সাব্জেক্টে পড়ে কি জব হবে, কোন সাব্জেক্টে স্যালারি বেশি,কোন সাব্জেক্টে বি.সি.এস কোটা বেশি এসব হিসাব মিলাতে বসোনা। যেখানেই যে সাব্জেক্টেই পড়ো গ্রাজুয়েশনের চারটা বছর ভালোমত পড়ো। ভার্সিটি গুলায় কিন্তু তোমরা চান্স পেয়েছো ইন্টারমিডিয়েটের দুই বছরের ফলাফল আর বেসিক দিয়ে,সেখানে কিন্তু ভার্সিটি অথোরিটি দেখতে যায়নি কে নটরডেম আর কে অঁজপাড়া গায়ের কোন কলেজের।মেধার ভিত্তিতে যোগ্য প্রার্থীদের বেঁছে নেয়া হয়েছে। জব লাইফটাও ঠিক সেম, ওখানেও মেধার ভিত্তিতে যোগ্যদেরই নিয়োগ দাতারা বেছে নিবে। সো আগে শেখো, পরে দেখো।
.
.
সকলের জন্য শুভ কামনা।

###Collected Post

এই লেখাটা পড়ো ইম্প্রুভমেন্টের সব জিজ্ঞাসার উত্তর পেয়ে যাবে আশাকরি!

এই লেখাটা পড়ো ইম্প্রুভমেন্টের সব জিজ্ঞাসার উত্তর পেয়ে যাবে আশাকরি!

#ইম্প্রুভমেন্টঃ

ইঞ্জেনিয়ারিং এর জন্য বাংলাদেশের সবথেকে ভাল ইউনিভার্সিটি কোনগুলো তা বলার দরকার নেই। বুয়েট,কুয়েট,চুয়েট,রুয়েটের স্বপ্ন সবারই থাকে। এইখানে চান্স পরের কথা আগে কিছু রিকয়ারমেন্ট কমপ্লিট করতে হয়। আর তা এইচ.এস.সি এক্সামের রেজাল্টের উপর নির্ভর করে। আর রেজাল্ট খারাপ হয়ে গেলে ত এইখানে এক্সামই দিতে পারা যায় না।

শুধু তাই না এখন ত মেডিকেলের এক্সামেও জিপিএর উপর ২০০ মার্ক থাকে। রেজাল্ট খারাপ হইলে এইখানেও চান্স পাওয়া কষ্টকর হয়ে যায়।

যাইহোক অনেকেই জানতে চেয়েছে ইম্প্রুভ সম্পর্কে। আবার অনেকের আদৌ কোন ধারণাই যে ইম্প্রুভমেন্ট কি? তাই এই পোষ্টে ইম্প্রুভমেন্টের খুঁটিনাটি সব বলার চেষ্টা করব ইন-শা-আল্লাহ।

## ইম্প্রুভমেন্ট কি?
--- এ+ না আসলে নতুন করে সব এক্সাম দিয়ে আগের চেয়ে ভাল রেজাল্ট করা।

## কারা দিতে পারবে ইম্প্রুভমেন্ট এক্সামঃ
--- যাদেএ এ+ আসে নাই তারা দিতে পারবে। এ+ আসলে দেয়া যায় না।

## লাভ কি?
--- ইম্প্রুভমেন্ট দিলে সেকেন্ড টাইমার হিসেবে কাউন্ট করা হয় না। ফার্স্ট টাইমার হিসেবেই কাউন্ট হয়। (ঢাকা ইউনিভার্সিটি বাদে)
তবে কেউ যদি ১ম বার ঢাকা ভার্সিটিতে এক্সাম না দেয় তবে ইম্প্রুভমেন্ট দিয়ে এক্সাম দিতে পারবে।
আর মেডিকেলের ক্ষেত্রে সেকেন্ড টাইমারদের যে ৫ মার্ক কাটা যাইত তা যাবে না। (এই বছর কাটেনি)
বুয়েট,কুয়েট,চুয়েট,রুয়েটে এক্সাম দেয়া যায়। (আমি দিয়েছি)

## কোথাও ভর্তি থাকা অবস্থায় দেয়া যায়?
--- যায়। যদি কলেজ আগের রেজাল্টের সার্টিফিকেট, মার্কশীট না চায়।

## এক্সাম দিতে যা করা লাগবে
--- এইটা কলেজ টু কলেজ ভেরি করতে পারে। আমার ক্ষেত্রে আমি ডিরেক্ট কোন কাগজ ছাড়া কলেজে গিয়ে ফর্ম ফিলাপ করছিলাম। আমার টেস্ট এক্সামও দিতে হয়নি।

## নির্দিষ্ট কিছু বিষয় নাকি সব বিষয়ে এক্সাম দিতে হবে?
--- সব বিষয় দিতে হবে।

## সিলেবাস কি?
--- তুমি এবছর যে সিলেবাসে এক্সাম দিছ ঐসিলেবাসেই এক্সাম হবে। সো নতুন কোন সিলেবাস নেই। আগের পড়াই ঝালাই করে নিতে হবে।

## প্রাক্টিকাল সব দিতে হবে কিনা?খাতা নতুন করে করা লাগবে কিনা?
--- প্রাক্টিকাল সব দিতে হবে। আর খাতার ব্যাপার টা নতুন করে করা লাগে নাই আমার। আমার যে কলেজে প্রথমবার এইচ.এস.সি এক্সাম হইছিল ঐকলেজের কিছু টিচার আমার পরিচিত ছিল। তাই আমি ঐখান দিয়ে খাতা নিয়ে আসছিলাম আর ঐ খাতাতেই হইছিল।

## রেজাল্ট আগের চেয়ে ভাল হলে সব ইউনিভার্সিটি তে এক্সাম দেয়া যাবে কিনা?
--- যাবে। যদি এবছর ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে এক্সাম দিয়ে না থাক তাইলে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতেও এক্সাম দিতে পারবা। এবার কোন ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটিতে এক্সাম দিলেও প্রবলেম নাই। রেজাল্ট ইম্প্রুভ হলে ঐগুলাতেও দিতে পারবা। আর মেডিকেলে যদি দেও তাইলে ৫ মার্ক কাটবে না।

****সবশেষে কিছু কথাঃ
--- নিজের জন্য পড়। নিজেকে শক্ত কর। অনেক কষ্ট হবে হয়ত কিন্তু ফলটা মিষ্টি হবে। রাস্তাটা যদি সহজ হয় তাহলে বলার মত কোন গল্প থাকবে না। যত কঠিন হবে তোমার জীবন ততটাই সুন্দর হবে। এ+ পাওনি,চান্স পাওনি তা নিয়ে মন খারাপ না করে সেইটাকে শক্তিতে পরিনত কর। জীবন যুদ্ধে জয় পাবা।

উদ্ভাসে ২য় বার ক্লাস করার সময় তাওহীদ ভাই একটা কথা জিজ্ঞেস করছিলেনঃ
-- ম্যাচিউরিটি কি? উত্তর টা উনিই দিছিলেন, "কোন কিছু মেনে নেয়াটাই ম্যাচিউরিটি। বাচ্চাদের ইমম্যাচিউর বলা হয় তাই তারা সহজে কোন আবদার ছেড়ে দেয় না।"

সো তুমি ম্যাচিউর হইও না। চান্স পাওনি সেটা মেনে নিও না।

পোষ্টা সবার জন্য না। সবাইকে চান্স পেতে হবে না। ২/১ জন যদি পোষ্ট টা দেখে নিজেকে গড়তে পারে সেইটাই পোষ্ট দেয়াটার সফলতা। তাই নিজের একটা গল্প বানাও। গল্পটা নিয়ে গর্ব করার মত বানাও। বেস্ট অফ লাক।

Aidid Alam
- MIE (Cuet 17)

Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.